sábado, 18 de junio de 2016

Juan-Jacobo Bajarlía

Juan-Jacobo Bajarlía ( 1914-2005)
হুয়ান হাকোবো বাহারলিয়া (১৯১৪-২০০৫)
                                         
País : Argentina 

দেশ: আর্হেন্তিনা    


El Poema original:

Después encendí las estrellas las galaxias los
     cuásares profundos que iluminaban
     los átomos para que el cosmos se expandiera.
Te di una mujer para adornarte
una clave para alimentar tu pensamiento
las formas por hacer que dormían en mi mano
la luz que caía desde un párpado que avanzaba en la
       noche donde yo y la eternidad éramos un mutismo
       enfurecido
la imaginación que crecía en los límites
la materia que soñaba.


De “Poema de la creación”

La traducción al bengali:

তারপর প্রজ্জ্বলিত করলাম নক্ষত্রপুঞ্জ, ছায়াপথ
সুগভীর কোয়াসার যারা আলোকিত করতো
অণু-পরমাণু , যাতে মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হতে পারে।
তোমায় একটি নারী দিয়েছি নিজেকে বিভূষিত করার জন্য
একটি চাবি দিয়েছি তোমার চিন্তনকে সযত্নে লালন করার জন্য
আমার হাতের মাঝে ঘুমন্ত অবয়বগুলোকে আকার দেওয়ার জন্য
আঁখিপল্লব থেকে ঝরে পড়া আলো যে এগিয়ে আসত
রাতে যেখানে আমি আর অমরত্ব ছিলাম এক প্রমত্ত
নীরবতা
কল্পনা যে বড় হয়েছে চৌহদ্দির ভেতরে
স্বপ্নচারী বাস্তব

"সৃষ্টির কবিতা"য় সংকলিত

El Poema original:

ERAS UNA PARTÍCULA QUE YA NO SE ARRASTRABA

Eras una partícula que ya no se arrastraba
y ganaba altura
una garra que caía en aluvión y recogía el universo
en la caja de un sueño donde danzaban los espectros
de otras estrellas aplastadas en órbitas enmohecidas,
un tentáculo que enredaba los mundos habitados
para decirse el vencedor
una gota de sangre para ahogar la esperanza
un navío que acumulaba el espacio curvado
lleno de parábolas que jamás se tocaban
un hilo que se enredaba en el rictus
y dibujaba una palabra para telegrafiar a la muerte.


De “Poema de la creación”

La traducción al bengali:

তুমি সেই কণা যে হামাগুড়ি দেয়নি

তুমি সেই কণা যে হামাগুড়ি দেয়নি
কিন্তু জিতেছে সুউচ্চ শৃঙ্গ
একটা থাবা যে পড়ে গেছে মাটিতে আর তুলে ধরেছে বিশ্বলোক
স্বপ্নের বাক্সে যেখানে নাচছিল প্রাচীন কক্ষপথের অন্য সব
বিচূর্ণ নক্ষত্রপুঞ্জের বর্ণচ্ছটা,
একটা লাঙল জট পাকাচ্ছিল বসতিপূর্ণ মহাবিশ্বকে
নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করবে বলে
একটা রক্তকণা ডুবিয়ে দেয় প্রত্যাশা
একটা ডিঙি যে সঞ্চয় করতো চির-অনাহৃত
নীতিকাহিনীর ভারে ন্যুব্জ কোনো জায়গা
একটা সুতো যে নিজেকে বাঁধতো মুখগহ্বরে
এবং মৃতকে টেলিগ্রাম করার জন্য এঁকে নিত একটা শব্দ

"সৃষ্টির কবিতা"য় সংকলিত

No hay comentarios:

Publicar un comentario