domingo, 29 de diciembre de 2019

Alejandra Pizarnik


আলেহান্দ্রা পিসারনিক (১৯৩৬-১৯৭২)


El Poema original:

A LA ESPERA DE LA OSCURIDAD

Ese instante que no se olvida
Tan vacío devuelto por las sombras
Tan vacío rechazado por los relojes
Ese pobre instante adoptado por mi ternura
Desnudo de sangre de alas
Sin ojos para recordar angustias de antaño
Sin labios para recoger el zumo de las violencias
perdidas en el canto de los helados campanarios.

Ampáralo niña ciega de alma
Ponle tus cabellos escarchados por el fuego
Abrázalo pequeña estatua de terror.
Señálale el mundo convulsionado a tus pies
A tus pies donde mueren las golondrinas
Tiritantes de pavor frente al futuro
Dile que los suspiros del mar
Humedecen las únicas palabras
Por las que vale vivir.

Pero ese instante sudoroso de nada
Acurrucado en la cueva del destino
Sin manos para decir nunca
Sin manos para regalar mariposas
A los niños muertos 

La traducción al bengali:
আঁধার নেমে আসার আশায়

অবিস্মরণীয় এই মুহূর্ত
কি ভীষণ রিক্ত হয়ে ফিরে আসে ছায়ায়
কি ভীষণ রিক্ত হয়ে গলাধাক্কা খায় ঘড়ির হাতে
বেচারা সেই মুহূর্ত আশ্রিত আমার স্নেহে
ডানার রক্তে সে নিরাবরণ
দৃষ্টি নেই যে পুরোনো ক্লেশ ফিরে দেখবে
ঠোঁট নেই যে গির্জার আইসক্রিমের গানে
হেরে যাওয়া হিংসার সুরুয়ার স্বাদ নেবে।

ওকে রক্ষা কোরো হে হৃদয়পুরের অন্ধ মেয়ে
তোমার হিমায়িত কেশদাম ধরো আগুনের পাশে
ভয় পেলে জড়িয়ে থাকো ছোট্ট মূর্তিটাকে।
তোমার পা দিয়ে সতর্ক করো  ধরিত্রী কেঁপে উঠলে
তোমার দুপায়ে যেখানে মরেছে ভবিষ্যতের মুখোমুখি হওয়ার
ভয়ে কম্পমান সোয়ালো পাখির দল
ওকে বলে দাও, সাগরের দীর্ঘশ্বাস
ভিজিয়ে দেয় সেই অনন্য শব্দাবলীকে
যারা জীবনের মূল্য জানে

কিন্তু অনস্তিত্বের সেই ঘর্মাক্ত মুহূর্ত
ঘর বেঁধেছে নিয়তির গুহায়
হাত নেই কখনো কিছু বলার জন্য
হাত নেই প্রজাপতি উপহার দেওয়ার জন্য
মৃত শিশুদের

El Poema original:

LA ÚLTIMA INOCENCIA

Partir
en cuerpo y alma
partir.

Partir
deshacerse de las miradas
piedras opresoras
que duermen en la garganta.

He de partir
no más inercia bajo el sol
no más sangre anonadada
no más fila para morir.

He de partir

Pero arremete ¡viajera! 
La traducción al bengali:

শেষ সারল্য

চলে যাওয়া
শরীরে ও আত্মায়
চলে যাওয়া।

চলে যাওয়া
আয়নাগুলো ভাঙতে ভাঙতে
অত্যাচারী পাথরের স্তূপ
ঘুমোচ্ছে কন্ঠস্বরের ভেতরে।

চলে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম
দিনের আলোয় ছিল না আর কোনো আলস্য
আর কোনো বাকরুদ্ধ রক্তপাত
আর কোনো মৃত্যুপথযাত্রীর সারি।

চলে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম

কিন্তু আক্রমণ শানাও, হে পথিক!

No hay comentarios:

Publicar un comentario